না, একই সংখ্যক বড়ি নিতে হবে যা আমরা সকলকে সুপারিশ করে থাকি। গবেষণায় দেখা গেছে যে ওষুধের দ্বারা সাফল্য বেশি ভারী ওজনের বা বড়োসড়ো মহিলার ক্ষেত্রে কমে যায় না। আপনার অন্য ডোজ্ বা বেশি সংখ্যক বড়ি নেওয়ার দরকার নেই।
গর্ভপাতের বড়ি সম্পর্কে বারংবার যে প্রশ্ন করা হয়
কারা গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করতে পারেন?
আপনাকে ডোজ্ বা বড়ির সংখ্যা বদলানোর দরকার দরকার নেই যদি দেখেন যে আপনার গর্ভে যমজ রয়েছে। একই পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে গর্ভে যমজ থাকলেও।
না, প্রত্যেক বারেই গর্ভধারণ এক আলাদা ঘটনা। যদি আপনি আগে কখনো গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করে থাকেন তাহলেও অবাঞ্ছিত গর্ভ নিষ্কাশনের জন্যে আপনাকে কোনো বেশী ডোজের ওষুধ নিতে হবে না।
যদি আপনার জরায়ুতে কোনো ইন্ট্রাইউটেরিন গর্ভনিরোধক যন্ত্র থাকে(যেমন প্রোজেস্টেরোন আইইউডি পাত), তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেটি ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের আগে বার করে ফেলতে হবে।
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়ে মাইসোপ্রোস্টোল নিলে সেটাতে শিশুর ডায়েরিয়া হতে পারে। এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শেষ করে মাইসোপ্রোস্টোল নিন, তারপরে ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করুন পুনরায় বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে।
যদি আপনার এইচআইভি(HIV) থাকে তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার শরীর স্থিতিশীল আছে, আপনার ওই রোগের ওষুধ চলছে এবং অন্যান্য দিক থেকে আপনার স্বাস্থ্য ভালো আছে।
আপনার রক্তাল্পতা (রক্তে লৌহকণিকা কম থাকা) থাকলে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের খোঁজ নিয়ে রাখুন যেখানে যেতে ৩০মিনিটের বেশী সময় লাগবে না যারা দরকার হলে আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
না, যদি আগে আপনার সিজারিয়ান হয়েও থাকে তাহলেও গর্ভাবস্থার গোড়ার দিকে গর্ভপাতের বড়ির ব্যবহার নিরাপদ।
মাইফপ্রিস্টোন এবং জন্মকালীন খুঁত-এর সঙ্গে কোনো যোগ পাওয়া যায় নি। যাই হোক, মাইসোপ্রোস্টোল -এর ক্ষেত্রে জন্মকালীন খুঁত-এর হার সামান্য বেশি। মাইসোপ্রোস্টোল-এর নেওয়ার পরেও গর্ভাবস্থা জারি থাকলে আপনার স্বতস্ফূর্ত মিস্ক্যারেজ হয়ে যেতে পারে। যদি আপনার স্বতস্ফূর্ত মিস্ক্যারেজ না হয় এবং পুরো সময় গর্ভাবস্থা বহন করে থাকেন, তাহলে শিশুর জন্মকালীন খুঁত-এর ঝুঁকি ১% বেড়ে যায়(১০০ জন শিশুর মধ্যে একজন শিশু)।
না, যদি আপনি জেনে থাকেন যে আপনার এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি-র ঝুঁকি থাকে তাহলে আপনার পক্ষে গর্ভপাতের বড়ি নেওয়া সুরক্ষিত নয়। কারণ আপনার একবার টিউবাল লাইগেশন বা নল বন্ধ করে বন্ধ্যাকরণ হয়েছিল। সম্ভবত আপনার আগের বার এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি হয়েছিল বলে এটা করতে হয়েছিল। ফেলোপিয়ান টিউব-এ স্ত্রী ডিম্বাণু নিষিক্ত হয় পুরুষ শুক্রাণু-র সঙ্গে। গর্ভ বৃদ্ধি শুরু হয় এবং টিউব-এর মধ্যে দিয়ে সেটা জরায়ুর দিকে এগোতে থাকে। যদি আপনার টিউব-এ যদি কোনো খুঁত থাকে, প্রাথমিক গর্ভাবস্থা টিউব-এর মধ্যে আটকে যেতে পারে। যেহেতু গর্ভের বৃদ্ধি ঘটতে থাকে, এর ফলে টিউব ভেঙে সেটা বেরিয়ে আসতে পারে। যদি টিউব ভেঙে বেরিয়ে আসে, তাহলে আপনার শরীরের ভেতরে খুব বেশি রক্তক্ষরণ হতে পারে যেটা কিনা জীবন সংশয় করে তোলে। আপনি পুনরায় এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি-র ঝুঁকিময় অবস্থায় চলে যেতে পারেন। যতক্ষণ পর্যন্ত না কোনো স্বাস্থ্যকর্মী আপনাকে নিশ্চিতভাবে বলেন যে আপনার গর্ভ জরায়ুর ভেতরে আছে ততক্ষ্ণ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্তে আপনার গর্ভপাতের বড়ি নেওয়া উচিত নয়।
প্রথমত, আপনা জানতে হবে যে বেশির ভাগ মহিলাই নিজেদের এই অবস্থা বুঝতে পারেন না যতক্ষণ না তাঁদের আল্ট্রা সাউন্ড করানো হচ্ছে। এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি কখনো টিকে থাকে না শেষ পর্যন্ত। তাই মহিলারা যদি তাঁদের দেশে গর্ভপাত করানো আইনসম্মত না-ও হয়ে থাকে তাহলেও আইনি পদ্ধতির সহায়তা পেতে পারেন গর্ভ নিষ্কাশনের জন্যে।
কারা গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করতে পারেন?
না, একই সংখ্যক বড়ি নিতে হবে যা আমরা সকলকে সুপারিশ করে থাকি। গবেষণায় দেখা গেছে যে ওষুধের দ্বারা সাফল্য বেশি ভারী ওজনের বা বড়োসড়ো মহিলার ক্ষেত্রে কমে যায় না। আপনার অন্য ডোজ্ বা বেশি সংখ্যক বড়ি নেওয়ার দরকার নেই।
আপনাকে ডোজ্ বা বড়ির সংখ্যা বদলানোর দরকার দরকার নেই যদি দেখেন যে আপনার গর্ভে যমজ রয়েছে। একই পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে গর্ভে যমজ থাকলেও।
না, প্রত্যেক বারেই গর্ভধারণ এক আলাদা ঘটনা। যদি আপনি আগে কখনো গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করে থাকেন তাহলেও অবাঞ্ছিত গর্ভ নিষ্কাশনের জন্যে আপনাকে কোনো ব েশী ডোজের ওষুধ নিতে হবে না।
যদি আপনার জরায়ুতে কোনো ইন্ট্রাইউটেরিন গর্ভনিরোধক যন্ত্র থাকে(যেমন প্রোজেস্টেরোন আইইউডি পাত), তাহলে আপনাকে অবশ্যই সেটি ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের আগে বার করে ফেলতে হবে।
শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময়ে মাইসোপ্রোস্টোল নিলে সেটাতে শিশুর ডায়েরিয়া হতে পারে। এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শেষ করে মাইসোপ্রোস্টোল নিন, তারপরে ৪ ঘন্টা অপেক্ষা করুন পুনরায় বুকের দুধ খাওয়ানোর আগে।
যদি আপনার এইচআইভি(HIV) থাকে তাহলে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার শরীর স্থিতিশীল আছে, আপনার ওই রোগের ওষুধ চলছে এবং অন্যান্য দিক থেকে আপনার স্বাস্থ্য ভালো আছে।
আপনার রক্তাল্পতা (রক্তে লৌহকণিকা কম থাকা) থাকলে একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রের খোঁজ নিয়ে রাখুন যেখানে যেতে ৩০মিনিটের বেশী সময় লাগবে না যারা দরকার হলে আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
না, যদি আগে আপনার সিজারিয়ান হয়েও থাকে তাহলেও গর্ভাবস্থার গোড়ার দিকে গর্ভপাতের বড়ির ব্যবহার নিরাপদ।
মাইফপ্রিস্টোন এবং জন্মকালীন খুঁত-এর সঙ্গে কোনো যোগ পাওয়া যায় নি। যাই হোক, মাইসোপ্র োস্টোল -এর ক্ষেত্রে জন্মকালীন খুঁত-এর হার সামান্য বেশি। মাইসোপ্রোস্টোল-এর নেওয়ার পরেও গর্ভাবস্থা জারি থাকলে আপনার স্বতস্ফূর্ত মিস্ক্যারেজ হয়ে যেতে পারে। যদি আপনার স্বতস্ফূর্ত মিস্ক্যারেজ না হয় এবং পুরো সময় গর্ভাবস্থা বহন করে থাকেন, তাহলে শিশুর জন্মকালীন খুঁত-এর ঝুঁকি ১% বেড়ে যায়(১০০ জন শিশুর মধ্যে একজন শিশু)।
না, যদি আপনি জেনে থাকেন যে আপনার এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি-র ঝুঁকি থাকে তাহলে আপনার পক্ষে গর্ভপাতের বড়ি নেওয়া সুরক্ষিত নয়। কারণ আপনার একবার টিউবাল লাইগেশন বা নল বন্ধ করে বন্ধ্যাকরণ হয়েছিল। সম্ভবত আপনার আগের বার এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি হয়েছিল বলে এটা করতে হয়েছিল। ফেলোপিয়ান টিউব-এ স্ত্রী ডিম্বাণু নিষিক্ত হয় পুরুষ শুক্রাণু-র সঙ্গে। গর্ভ বৃদ্ধি শুরু হয় এবং টিউব-এর মধ্যে দিয়ে সেটা জরায়ুর দিকে এগোতে থাকে। যদি আপনার টিউব-এ যদি কোনো খুঁত থাকে, প্রাথমিক গর্ভাবস্থা টিউব-এর মধ্যে আটকে যেতে পারে। যেহেতু গর্ভের বৃদ্ধি ঘটতে থাকে, এর ফলে টিউব ভেঙে সেটা বেরিয়ে আসতে পারে। যদি টিউব ভেঙে বেরিয়ে আসে, তাহলে আপনার শরীরের ভেতরে খুব বেশি রক্তক্ষরণ হতে পারে যেটা কিনা জীবন সংশয় করে তোলে। আপনি পুনরায় এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি-র ঝুঁকিময় অবস্থায় চলে যেতে পারেন। যতক্ষণ পর্যন্ত না কোনো স্বাস্থ্যকর্মী আপনাকে নিশ্চিতভাবে বলেন যে আপনার গর্ভ জরায়ুর ভেতরে আছে ততক্ষ্ণ পর্যন্ত নিজের সিদ্ধান্তে আপনার গর্ভপাতের বড়ি নেওয়া উচিত নয়।
প্রথমত, আপনা জানতে হবে যে বেশির ভাগ মহিলাই নিজেদের এই অবস্থা বুঝতে পারেন না যতক্ষণ না তাঁদের আল্ট্রা সাউন্ড করানো হচ্ছে। এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সি কখনো টিকে থাকে না শেষ পর্যন্ত। তাই মহিলারা যদি তাঁদের দেশে গর্ভপাত করানো আইনসম্মত না-ও হয়ে থাকে তাহলেও আইনি পদ্ধতির সহায়তা পেতে পারেন গর্ভ নিষ্কাশনের জন্যে।
বিভিন্ন রকমের গর্ভপাতের বড়ি এবং সেগুলির ব্যবহার
দু ধরনের গর্ভপাতের বড়ি আছে এবং প্রত্যেকটির কাজ করবার একটি আলাদা ধরন আছে। মাইফপ্রিস্টোন আটকে দেয় গর্ভ বৃদ্ধির হরমোন, আর মাইসোপ্রোস্টোল-এর উপাদানগুলি জরায়ুমুখ(জরায়ুর সামনের দিক)খুলে দেওয়া এবং শিথিল করে দেওয়ার কাজ করে যার ফলে জরায়ু সঙ্কুচিত হয় এবং গর্ভে বাইরের দিকে ধাক্কা দেয়।
মাইসোপ্রোস্টোল জরায়ু সঙ্কুচিত করে গর্ভ নিষ্কাশিত করে।
মাইফপ্রিস্টোন আটকে দেয় গর্ভ বৃদ্ধির হরমোন।
হ্যাঁ, আপনি বাড়িতে নিরাপদে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করতে পারেন। যখন আপনি মাইসোপ্রোস্টোল বড়ি ব্যবহার করছেন তখন দেখে নেবেন যে আপনি যেখানে আছেন সেখানে(যেমন আপনার বাড়ি) আপনার গোপনীয়তা আছে কিনা এবং বড়ি নেওয়ার পরে আপনি কয়েক ঘন্টা শুতে পারবেন কিনা। দেখাশোনা করার জন্যে কাউকে যদি পান যে আপনাকে গরম চা বা অন্য কিছু খাবার জিনিস এনে দিতে পারে তাহলে খুব ভালো হয়।
মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার পরে ৩০ মিনিট কিচ্ছু খাবেন না বা পান করবেন না। এইসময়ে মাইসোপ্রোস্টোল গলতে থাকে। ৩০ মিনিট পরে আপনি পানির সাহায্যে বড়ির পড়ে থাকা অংশ গিলে নিতে পারেন এবং যতখানি দরকার ততখানি পানিই খেতে পারেন।
হ্যাঁ, আপনি মাইফ্প্রিস্টোন নেওয়ার পরে পানি দিয়ে গিলে নিতে পারেন।
দুরকমের রাস্তা আছে মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার, জিভের নীচে বা যোনিতে। হাউ টু ইউজ্ পরামর্শ দেয় যে আপনার কেবল জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়া উচিত কারণ এটা বেশি গোপনীয়তা রক্ষা করে(বড়ি তাড়াতাড়ি গলে যায় এবং শরীরে তার কোনো চিহ্ন চোখে পড়ে না এবং সংক্রমণের সম্ভাবনাও কম থাকে।
মাইসোপ্রোস্টোল এবং মাইফপ্রিস্টোন একত্রে এই দুটি বড়ি এবং কেবল মাইসোপ্রোস্টোল দুইয়েরই কার্যকরী ভূমিকা আছে। যাই হোক, যদি আপনার পক্ষে যোগাড় করা এবং কেনা সম্ভব হয় তাহলে দুরকমের বড়ির ব্যবহার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত।
১০০ জনের মধ্যে ৯৮জন মহিলার গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়ে থাকে যদি মাইসোপ্রোস্টোল+মাইফপ্রিস্টোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কেবল মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করলে ১০০ জনের মধ্যে ৯৫জন মহি লার গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়ে থাকে।
মাইফপ্রিস্টোন এবং মাইসোপ্রোস্টোল একই সঙ্গে ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেহেতু এরা একে অন্যের পরিপূরক। মাইসোপ্রোস্টোল-এ ব্যবহৃত ওষুধ জরায়ুমুখ শিথিল করে এবং খুলে দিয়ে জরায়ু সংকুচিত করে যা গর্ভকে বাইরের দিকে ঠেলে দেয়।
যদি আপনি আপনার জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করেন, কেউ বলতে পারবে না যে আপনি গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করেছেন যেহেতু ৩০মিনিট পরে আপনি পানির সাহায্যে সবকিছু গিলে নেবেন। যদি কেউ আপনাকে জিগ্যেস করেন, আপনি বলবেন আপনার এমনি এমনি বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেছে। যদি আপনি যোনিদেশে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করে থাকেন তাহলে বড়ির বাইরের পরতটা দু-একদিনের মধ্যে পুরোপুরি গলে যেতে না-ও পারে। যদি আপনি জরুরী ডাক্তারি সাহায্য চান যোনিদেশে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে, তাহলে স্বাস্থ্যকর্মীর চোখে পড়তে পারে আপনার যোনিতে বড়ির সাদা পরত, এই কারণে হাউ টু ইউজ্ জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল ব্ যবহার করার পরামর্শ দেয়, যোনিতে নয়।
বিভিন্ন রকমের গর্ভপাতের বড়ি এবং সেগুলির ব্যবহার
দু ধরনের গর্ভপাতের বড়ি আছে এবং প্রত্যেকটির কাজ করবার একটি আলাদা ধরন আছে। মাইফপ্রিস্টোন আটকে দেয় গর্ভ বৃদ্ধির হরমোন, আর মাইসোপ্রোস্টোল-এর উপাদানগুলি জরায়ুমুখ(জরায়ুর সামনের দিক)খুলে দেওয়া এবং শিথিল করে দেওয়ার কাজ করে যার ফলে জরায়ু সঙ্কুচিত হয় এবং গর্ভে বাইরের দিকে ধাক্কা দেয়।
মাইসোপ্রোস্টোল জরায়ু সঙ্কুচিত করে গর্ভ নিষ্কাশিত করে।
মাইফপ্রিস্টোন আটকে দেয় গর্ভ বৃদ্ধির হরমোন।
হ্যাঁ, আপনি বাড়িতে নিরাপদে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করতে পারেন। যখন আপনি মাইসোপ্রোস্টোল বড়ি ব্যবহার করছেন তখন দেখে নেবেন যে আপনি যেখানে আছেন সেখানে(যেমন আপনার বাড়ি) আপনার গোপনীয়তা আছে কিনা এবং বড়ি নেওয়ার পরে আপনি কয়েক ঘন্টা শুতে পারবেন কিনা। দেখাশোনা করার জন্যে কাউকে যদি পান যে আপনাকে গরম চা বা অন্য কিছু খাবার জিনিস এনে দিতে পারে তাহলে খুব ভালো হয়।
মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার পরে ৩০ মিনিট কিচ্ছু খাবেন না বা পান করবেন না। এইসময়ে মাইসোপ্রোস্টোল গলতে থাকে। ৩০ মিনিট পরে আপনি পানির সাহায্যে বড়ির পড়ে থাকা অংশ গিলে নিতে পারেন এবং যতখানি দরকার ততখানি পানিই খেতে পারেন।
হ্যাঁ, আপনি মাইফ্প্রিস্টোন নেওয়ার পরে পানি দিয়ে গিলে নিতে পারেন।
দুরকমের রাস্তা আছে মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার, জিভের নীচে বা যোনিতে। হাউ টু ইউজ্ পরামর্শ দেয় যে আপনার কেবল জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়া উচিত কারণ এটা বেশি গোপনীয়তা রক্ষা করে(বড়ি তাড়াতাড়ি গলে যায় এবং শরীরে তার কোনো চিহ্ন চোখে পড়ে না এবং সংক্রমণের সম্ভাবনাও কম থাকে।
মাইসোপ্রোস্টোল এবং মাইফপ্রিস্টোন একত্রে এই দুটি বড়ি এবং কেবল মাইসোপ্রোস্টোল দুইয়েরই কার্যকরী ভূমিকা আছে। যাই হোক, যদি আপনার পক্ষে যোগাড় করা এবং কেনা সম্ভব হয় তাহলে দুরকমের বড়ির ব্যবহার প্রথম পছন্দ হওয়া উচিত।
১০০ জনের মধ্যে ৯৮জন মহিলার গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়ে থাকে যদি মাইসোপ্রোস্টোল+মাইফপ্রিস্টোন ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কেবল মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করলে ১০০ জনের মধ্যে ৯৫জন মহিলার গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়ে থাকে।
মাইফপ্রিস্টোন এবং মাইসোপ্রোস্টোল একই সঙ্গে ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেহেতু এরা একে অন্যের পরিপূরক। মাইসোপ্রোস্টোল-এ ব্যবহৃত ওষুধ জরায়ুমুখ শিথিল করে এবং খুলে দিয়ে জরায়ু সংকুচিত করে যা গর্ভকে বাইরের দিকে ঠেলে দেয়।
যদি আপনি আপনার জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করেন, কেউ বলতে পারবে না যে আপনি গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করেছেন যেহেতু ৩০মিনিট পরে আপনি পানির সাহায্যে সবকিছু গিলে নেবেন। যদি কেউ আপনাকে জিগ্যেস করেন, আপনি বলবেন আপনার এমনি এমনি বাচ্চা নষ্ট হয়ে গেছে। যদি আপনি যোনিদেশে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করে থাকেন তাহলে বড়ির বাইরের পরতটা দু-একদিনের মধ্যে পুরোপুরি গলে যেতে না-ও পারে। যদি আপনি জরুরী ডাক্তারি সাহায্য চান যোনিদেশে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে, তাহলে স্বাস্থ্যকর্মীর চোখে পড়তে পারে আপনার যোনিতে বড়ির সাদা পরত, এই কারণে হাউ টু ইউজ্ জিভের নীচে মাইসোপ্রোস্টোল ব্যবহার করার পরামর্শ দেয়, যোনিতে নয়।
গর্ভপাতের বড়ি এবং তার প্রতিক্রিয়া
আপনি যদি 12 সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার HowToUseAbortionPill প্রোটোকল অনুসরণ করে বাড়িতে গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহার করাটা এড়িয়ে যাওয়া উচিত; আপনার যদি মিফেপ্রিস্টো ন বা মিসোপ্রোস্টলে অ্যালার্জি থাকে; আপনার যদি রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা সহ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে; অথবা আপনি যদি বিশ্বাস করেন বা জানেন যে গর্ভাবস্থা গর্ভের বাইরে বিকশিত হচ্ছে (অ্যাক্টোপিক গর্ভাবস্থা)।
গর্ভপাতের বড়ি এবং তার প্রতিক্রিয়া
আপনি যদি 12 সপ্তাহের বেশি সময় ধরে গর্ভবতী হয়ে থাকেন তাহলে আপনার HowToUseAbortionPill প্রোটোকল অনুসরণ করে বাড়িতে গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহা র করাটা এড়িয়ে যাওয়া উচিত; আপনার যদি মিফেপ্রিস্টোন বা মিসোপ্রোস্টলে অ্যালার্জি থাকে; আপনার যদি রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা সহ গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা থাকে; অথবা আপনি যদি বিশ্বাস করেন বা জানেন যে গর্ভাবস্থা গর্ভের বাইরে বিকশিত হচ্ছে (অ্যাক্টোপিক গর্ভাবস্থা)।
গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলি এবং জটিলতা
কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে পেশীর খিঁচুনি খুব বেশি-অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক আপনার মাসিক-এর সময়ের পেশীর খিঁচুনি থেকে (যদি আপনার মাসিক-এর সময়ে পেশীর খিঁচুনি হয়ে থাকে) এবন গ রক্তক্ষরণও মাসিক-এর থেকে অনেক বেশি। মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার পরে প্রথম কয়েক ঘন্টায় আপনার শরীর থেকে পাতিলেবুর সাইজের রক্তের ডেলা বেরোতে থাকতে পারে। অন্যান্য মহিলার ক্ষেত্রে পেশির খিঁচুনি কম এবং রক্তক্ষরণও সাধারণ মাসিক-এর মতোই।
যদি আপনার রক্তক্ষরণ না হয় বা খুব কম রক্তক্ষরণ হয় এবং খুব বেশি যন্ত্রণা(বিশেষ করে বাঁদিকের কাঁধে) হতে থাকে যা আইবুপ্রফেন-এও কমছে না তাহলে ডাক্তারি সাহায্য চান। এটা এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সির লক্ষণ হতে পারে (জরায়ুর বাইরে গর্ভ)। এটা বিরল হলেও জীবনসংশয় করে তোলে। যদি আপনার চিন্তা থাকে যে গর্ভপাত সফল হয় নি তাহলে আপনি আমাদের www.safe2choose.org – এ সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনো প্রশিক্ষিত পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলতে পারেন ।
যদি প্রতি দু ঘন্টায় আপনার দুটি রেগুলার প্যাড পুরোপুরি ভিজে যায় আপনার গ র্ভ নিষ্কাশনের পরে, তাহলে ডাক্তারি সাহায্য চান। পুরোপুরি ভিজে যাওয়ার অর্থ প্যাড রক্তে সম্পূর্ণ ভেজা–সামনে এবং পাছনে, এপাশ থেকে ওপাশ এবং এদিক থেকে ওদিক।
আপনি ৩-৪টি (২০০ মি গ্রা) বড়ি নিতে পারেন প্রতি ৬-৮ ঘন্টা অন্তর যন্ত্রণা উপশমের জন্যে। মনে রাখবেন যে আপনি মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার আগেও আপনি আইবুপ্রফেন নিতে পারেন।
মাইসোপ্রোস্টোল গলে যাওয়ার পরে আপনি ইচ্ছেমতো খেতে পারেন। শুকনো খাবার(যেমন কুড়মুড়ে বিস্কুট বা টোস্ট) আপনার বমি বমি ভাব কাটাতে সাহায্য করতে পারে, আর সবুজ শাকসবজি, ডিম, এবং ছাগল ইত্যাদির মাংস খেলে গর্ভপাতের সময়ে যেসব খনিজ আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে গেছে সে ক্ষতি পূরিত হবে।
মাইসোপ্রোস্টোল গলে যাওয়ার পরে আপনি যে-কোনো পানীয় নিতে পারেন(অ্যালকোহল ছাড়া) ।
চিকিৎসা চলাকালীন ওষুধের কার্যকারিতায় যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে তার জন্যে অ্যালকোহল না নেওয়া উচিত। অ্যালকোহল কখনো কখনো জরায়ুর রক্তক্ষরণ বাড়াতে পারে, যন্ত্রণা কমানো বা সংক্রামণ এড়ানো ইত্যাদির জন্যে নেওয়া অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতাও কমিয়ে দিতে পারে (যেসকল মহিলা জটিলতার মধ্যে রয়েছেন)। সাধারণত সুপারিশ করা হয় অ ্যালকোহল না নিতে যতক্ষণ না আপনি নিশ্চিত করছেন যে গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়েছে এবং আপনি ভালো আছেন।
বেশির ভাগ মহিলা ৪-৫ ঘন্টার মধ্যে গর্ভপাত হয়ে যায় এবং ২৪ ঘন্টার কম স ময়ের মধ্যে সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। পরের ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত হালকা রক্তক্ষরণ এবং একটু একটু দাগ চলতে থাকে সাধারণত।
পেটের অসুখ, ডায়েরিয়া, জ্বর জ্বর ভাব হওয়া এই সময়ে স্বাভাবিক। বেশির ভাগ মহিলা জানিয়ে থাকেন যে তাঁরা বুঝেছেন যে তাঁদের গর্ভপাত ঘটেছে কারণ রক্তক্ষরণ কমে গিয়ে তাঁরা অনেকটা সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন।
কিছ ু মহিলার শল্য চিকিৎসার দরকার হতে পারে যদি বড়ি নেওয়ার পরেও তাদের গর্ভ নিষ্কাশিত না হয়। মনে রাখবেন অসম্পূর্ণ গর্ভপাতের জন্যে চিকিৎসা সারা পৃথিবীতে পাওয়া যায়। আপনার দেশে গর্ভপাত আইনত নিয়ন্ত্রিত হলেও এই পরিষেবা আপনি পেতে পারেন।
গর্ভপাতের বড়ি ব্যবহারের ক্ষতিকর দিকগুলি এবং জটিলতা
কোনো কোনো মহিলার ক্ষেত্রে পেশীর খিঁচুনি খুব বেশি-অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক আপন ার মাসিক-এর সময়ের পেশীর খিঁচুনি থেকে (যদি আপনার মাসিক-এর সময়ে পেশীর খিঁচুনি হয়ে থাকে) এবন গ রক্তক্ষরণও মাসিক-এর থেকে অনেক বেশি। মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার পরে প্রথম কয়েক ঘন্টায় আপনার শরীর থেকে পাতিলেবুর সাইজের রক্তের ডেলা বেরোতে থাকতে পারে। অন্যান্য মহিলার ক্ষেত্রে পেশির খিঁচুনি কম এবং রক্তক্ষরণও সাধারণ মাসিক-এর মতোই।
যদি আপনার রক্তক্ষরণ না হয় বা খুব কম রক্তক্ষরণ হয় এবং খুব বেশি যন্ত্রণা(বিশেষ করে বাঁদিকের কাঁধে) হতে থাকে যা আইবুপ্রফেন-এও কম ছে না তাহলে ডাক্তারি সাহায্য চান। এটা এক্টোপিক প্রেগ্ন্যান্সির লক্ষণ হতে পারে (জরায়ুর বাইরে গর্ভ)। এটা বিরল হলেও জীবনসংশয় করে তোলে। যদি আপনার চিন্তা থাকে যে গর্ভপাত সফল হয় নি তাহলে আপনি আমাদের www.safe2choose.org – এ সহযোগীদের সঙ্গে যোগাযোগ করে কোনো প্রশিক্ষিত পরামর্শদাতার সঙ্গে কথা বলতে পারেন ।
যদি প্রতি দু ঘন্টায় আপনার দুটি রেগুলার প্যাড পুরোপুরি ভিজে যায় আপনার গর্ভ নিষ্কাশনের পরে, তাহলে ডাক্তারি সাহায্য চান। পুরোপুরি ভিজে যাওয়ার অর্থ প্যাড রক্তে সম্পূর্ণ ভেজা–সামনে এবং পাছনে, এপাশ থেকে ওপাশ এবং এদিক থেকে ওদিক।
আপনি ৩-৪টি (২০০ মি গ্রা) বড়ি নিতে পারেন প্রতি ৬-৮ ঘন্টা অন্তর যন্ত্রণা উপশমের জন্যে। মনে রাখবেন যে আপনি মাইসোপ্রোস্টোল নেওয়ার আগেও আপনি আইবুপ্রফেন নিতে পারেন।
মাইসোপ্রোস্টোল গলে যাওয়ার পরে আপনি ইচ্ছেমতো খেতে পারেন। শুকনো খাবার(যেমন কুড়মুড়ে বিস্কুট বা টোস্ট) আপনার বমি বমি ভাব কাটাতে সাহায্য করতে পারে, আর সবুজ শাকসবজি, ডিম, এবং ছাগল ইত্যাদির মাংস খেলে গর্ভপাতের সময়ে যেসব খনিজ আপনার শরীর থেকে বেরিয়ে গেছে সে ক্ষতি পূরিত হবে।
মা ইসোপ্রোস্টোল গলে যাওয়ার পরে আপনি যে-কোনো পানীয় নিতে পারেন(অ্যালকোহল ছাড়া) ।
চিকিৎসা চলাকালীন ওষুধের কার্যকারিতায় যাতে কোনো প্রভাব না পড়ে তার জন্যে অ্যালকোহল না নেওয়া উচিত। অ্যালকোহল কখনো কখনো জরায়ুর রক্তক্ষরণ বাড়াতে পারে, যন্ত্রণা কমানো বা সংক্রামণ এড়ানো ইত্যাদির জন্যে নেওয়া অন্যান্য ওষুধের কার্যকারিতাও কমিয়ে দিতে পারে (যেসকল মহিলা জটিলতার মধ্যে রয়েছেন)। সাধারণত সুপারিশ করা হয় অ্যালকোহল না নিতে যতক্ষণ না আপনি নিশ্চিত করছেন যে গর্ভপাত সম্পূর্ণ হয়েছে এবং আপনি ভালো আছেন।
বেশির ভাগ মহিলা ৪-৫ ঘন্টার মধ্যে গর্ভপাত হয়ে যায় এবং ২৪ ঘন্টার কম স ময়ের মধ্যে সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন। পরের ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হওয়া পর্যন্ত হালকা রক্তক্ষরণ এবং একটু একটু দাগ চলতে থাকে সাধারণত।
পেটের অসুখ, ডায়েরিয়া, জ্বর জ্বর ভাব হওয়া এই সময়ে স্বাভাবিক। বেশির ভাগ মহিলা জানিয়ে থাকেন যে তাঁরা বুঝেছেন যে তাঁদের গর্ভপাত ঘটেছে কারণ রক্তক্ষরণ কমে গিয়ে তাঁরা অনেকটা সুস্থ বোধ করতে শুরু করেন।
কিছু মহিলার শল্য চিকিৎসার দরকার হতে পারে যদি বড় ি নেওয়ার পরেও তাদের গর্ভ নিষ্কাশিত না হয়। মনে রাখবেন অসম্পূর্ণ গর্ভপাতের জন্যে চিকিৎসা সারা পৃথিবীতে পাওয়া যায়। আপনার দেশে গর্ভপাত আইনত নিয়ন্ত্রিত হলেও এই পরিষেবা আপনি পেতে পারেন।
মেডিকেল গর্ভপাত এবং ভবিষ্যতের উর্বরতা
আপনি ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের পরে মাত্র ৮ দিনের মধ্যেই আবার গর্ভবতী হয়ে পড়তে পারেন। যৌন মিলনের সময়ে অবাঞ্ছিত গর্ভ এড়াতে গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবুন।
না, গর্ভপাতের বড়িগুলি ভবিষ্যতের গর্ভাবস্থায় জন্মগত ত্রুটি সৃষ্টি করে না।
না, গর্ভপাতের বড়ি নেওয়ার ফলে ভবিষ্যতে গর্ভবতী হওয়া কঠিন হবে না।
মেডিকেল গর্ভপাত এবং ভবিষ্যতের উর্বরতা
আপনি ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের পরে মাত্র ৮ দিনের মধ্যেই আবার গর্ভবতী হয়ে পড়তে পারেন। যৌন মিলনের সময়ে অবাঞ্ছিত গর্ভ এড়াতে গর্ভনিরোধক ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবুন।
না, গর্ভপাতের বড়িগুলি ভবিষ্যতের গর্ভাবস্থায় জন্মগত ত্রুটি সৃষ্টি করে না।
না, গর্ভপাতের বড়ি নেওয়ার ফলে ভবিষ্যতে গর্ভবতী হওয়া কঠিন হবে না।
অন্যান্য গর্ভপাতের প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
গর্ভধারণ রোধ করার পদ্ধতি(গর্ভনিরোধক পদ্ধতি, জরুরী অবস্থাকালীন গর্ভনিরোধ)-এর সঙ্গে গর্ভপাতের পদ্ধতি গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়। গর্ভনিরোধক পদ্ধতিতে ডিম্বস্ফোটন(ডিম্বাণুর স্ফোটন) আটকে দেয় বা ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলন বন্ধ করে দেয়। গর্ভনিরোধক পদ্ধতি এবং জরুরী অবস্থাকালীন গর্ভনিরোধ তৈরি হয়ে যাওয়া গর্ভাবস্থা নষ্ট করার জন্য ে বা তাতে বাধা দেওয়ার জন্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। গর্ভনিরোধক পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্যে আপনি www.findmymethod.org দেখতে পারেন
অরক্ষিত যৌনমিলনের পরেএমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ্ পিল্স্(ইসিপি) হল নিরাপদ এবং কার্যকরী গর্ভনিরোধক। এগুলি ডিম্বস্ফোটন(ডিম্বাণুর স্ফোটন) আটকে দেয় বা ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলন বন্ধ করে দেয়। তৈরি হয়ে যাওয়া গর্ভাবস্থা নষ্ট করার জন্যে বা তাতে বাধা দেওয়ার জন্যে এগুলি নয়। ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের ওষুধগুলি(যেগুলির মধ্যে মাইফপ্রিস্টোন এবং মাইসোপ্রোস্টোল-ও আছে)-র থেকে এগুলি আলাদা। এই দুই চিকিৎসাই সারা পৃথিবীতে মহিলাদের জননক্ষমতা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভপাতের দুটি সাধারণ পদ্ধতি আছেঃ 1) মেডিকেল গর্ভপাতঃ এই পদ্ধতিতে ফার্মাকলজিক্যাল ওষুধের সাহায্যে গর্ভ নিষ্কাশন করা হয়। কখনো কখনো এটিকে ‘নন সার্জিকাল আবর্শন’ বা ‘আবর্শন উইথ পিল্স্’-ও বলা হয়।
2) সার্জিকাল আবর্শনঃ এই পদ্ধতিতে একজন শিক্ষিত পেশাদারী জরায়ুমুখ-এর মধ্যে দিয়ে জরায়ু-র ভেতরটি খালি করে গর্ভ নিষ্কাশন করে। এই পদ্ধতিতে ম্যানুয়াল ভ্যাকুয়াম্ অ্যাস্পিরেশন (এম ভি এ) এবং ডাইলেটেশন এবং ইভ্যাকুয়েশন(ডি &ই) করা হয়।
অতিরিক্ত তথ্যাদির জন্যে আপনি আমাদের info@howtouseabortionpill.org – এ টীম এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
অন্যান্য গর্ভপাতের প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী
গর্ভধারণ রোধ করার পদ্ধতি(গর্ভনিরোধক পদ্ধতি, জরুরী অবস্থাকালীন গর্ভনিরোধ)-এর সঙ্গে গর্ভপাতের পদ্ধতি গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়। গর্ভনিরোধক পদ্ধতিতে ডিম্বস্ফোটন(ডিম্বাণুর স্ফোটন) আটকে দেয় বা ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলন বন্ধ করে দেয়। গর্ভনিরোধক পদ্ধতি এবং জরুরী অবস্থাকালীন গর্ভনিরোধ তৈরি হয়ে যাওয়া গর্ভাবস্থা নষ্ট করার জন্যে বা তাতে বাধা দেওয়ার জন্যে ব্যবহৃত হতে পারে না। গর্ভনিরোধক পদ্ধতি সম্পর্কে জানার জন্যে আপনি www.findmymethod.org দেখতে পারেন
অরক্ষিত যৌনমিলনের পরেএমার্জেন্সি কন্ট্রাসেপ্টিভ্ পিল্স্(ইসিপি) হল নিরাপদ এবং কার্যকরী গর্ভনিরোধক। এগুলি ডিম্বস্ফোটন(ডিম্বাণুর স্ফোটন) আটকে দেয় বা ডিম্বাণু এবং শুক্রাণুর মিলন বন্ধ করে দেয়। তৈরি হয়ে যাওয়া গর্ভাবস্থা নষ্ট করার জন্যে বা তাতে বাধা দেওয়ার জন্যে এগুলি নয়। ডাক্তারি পদ্ধতিতে গর্ভপাতের ওষুধগুলি(যেগুলির মধ্যে মাইফপ্রিস্টোন এবং মাইসোপ্রোস্টোল-ও আ ছে)-র থেকে এগুলি আলাদা। এই দুই চিকিৎসাই সারা পৃথিবীতে মহিলাদের জননক্ষমতা সংক্রান্ত স্বাস্থ্য বিষয়ে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভপাতের দুটি সাধারণ পদ্ধতি আছেঃ 1) মেডিকেল গর্ভপাতঃ এই পদ্ধতিতে ফার্মাকলজিক্যাল ওষুধের সাহায্যে গর্ভ নিষ্কাশন করা হয়। কখনো কখনো এটিকে ‘নন সার্জিকাল আবর্শন’ বা ‘আবর্শন উইথ পিল্স্’-ও বলা হয়।
2) সার্জিকাল আবর্শনঃ এই পদ্ধতিতে একজন শিক্ষিত পেশাদারী জরায়ুমুখ-এর মধ্যে দিয়ে জরায়ু-র ভেতরটি খালি করে গর্ভ নিষ্কাশন করে। এই পদ্ধতিতে ম্যানুয়াল ভ্যাকুয়াম্ অ্যাস্পিরেশন (এম ভি এ) এবং ডাইলেটেশন এবং ইভ্যাকুয়েশন(ডি &ই) করা হয়।
অতিরিক্ত তথ্যাদির জন্যে আপনি আমাদের info@howtouseabortionpill.org – এ টীম এর সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।